টমেটো  বারি হাইব্রীড টমেটো ৪
                    
                
                
                
                    
                        - 
                            
জাত এর বৈশিষ্টঃ
                            
                                                                                        
                                                                            - ১। গ্রীষ্মকালীন (উচ্চ তাপ সহিষ্ণু) জাত।
 
                                                                            - ২। ফল অনেকটা কুল বড়ই আকৃতির লাল রংয়ের।
 
                                                                            - ৩। ব্যাক্টেরিয়া জনিত ঢলে পড়া রোগ সহনশীল।
 
                                                                            - ৪। ফলের গড় ওজন ৫০ গ্রাম ।
 
                                                                    
                                                                
                         
                        - 
                            
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
                            
                            
                                                                    - 
                                        ১ । বপনের সময়
                                        : মে-জুলাই (গ্রীষ্ম-বর্ষাকালে) সেপ্টেম্বর- অক্টোবর (শীতকালে)।
                                    
 
                                                                    - 
                                        ২ । মাড়াইয়ের সময়
                                        : ফল ধারনের ৩৫ দিনের মধ্যে ফল সংগ্রহ করা যায়।
                                    
 
                                                                    - 
                                        ৩ । সার ব্যবস্থাপনা
                                        : গোবর ১০ টন, ইউরিয়া ৩০০ কেজি, টিএসপি ২০০ কেজি, এমওপি ২০০ কেজি, জিপসাম ১০০ কেজি, ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড ১২ কেজি, বোরাক্স ১০ কেজি, দস্তা ১২ কেজি। বেসাল ডোজ ও গোবর সার শেষ চাষের আগে জমিতে ভাল করে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। উপরি প্রয়োগের ইউরিয়া এবং এমপি সার গাছের গোড়ার ১০-১৫ সেমি দুরে দিয়ে মাটির সঙ্গে ভাল করে মিশিয়ে দিতে হবে।